
পাকিস্তানি উন্মত্ততার কারণে নাম নেই বিশ্বনাথের। আজ থেকে ১০০ বছর আগে যশোরে ১৯২১ খ্রিষ্টাব্দে বি, সরকার মেমোরিয়াল হল নির্মাণ করা হয়।
আর হলের পশ্চিম গা ঘেষেই বিশ্বনাথ লাইব্রেরি হল নির্মাণ করা হয় ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে। ছাদ নষ্ট হয়ে গেলে ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে পুরাতন ভিত্তির উপর নতুন দোতলা ভবন নির্মাণ করা হয়।
এটি এখন পাবলিক লাইব্রেরির পুরাতন ভবন বলে পরিচিত। ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে বিশ্বনাথ লাইব্রেরি হল নামাঙ্কিত শিলাখন্ডটি নতুন ভবনে সংস্থাপিত হয়নি ইতিহাস অস্বীকারের পাকিস্তানি উন্মত্ততার কারণে।
লোহাগড়ার সরকার পরিবারের পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার ঐতিহ্য রয়েছে। ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে এই পরিবারের সন্তান বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. মহেন্দ্রনাথ সরকার পিতার স্মৃতি রক্ষার্থে লোহাগড়ায় রামনারায়ণ সরকার পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন।
বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন এই পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন এই পাবলিক লাইব্রেরিটি আজও চালু আছে। ছবিটি যশোর পাবলিক লাইব্রেরির বিশ্বনাথ লাইব্রেরি হল। মুল ভিতের উপর ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ণনির্মিত। সাজেদ রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক।
2 thoughts on “পাকিস্তানি উন্মত্ততার কারণে নাম নেই বিশ্বনাথের”
Comments are closed.